দৈনিক খাদ্য চাহিদা হোক বৈচিত্র্য ময়,-
দৈনিক খাদ্য চাহিদা হোক বৈচিত্র্য ময়,- Yeasmina Huq Emon.
আমরা সাধারণত চল্লিশ বছর বয়সের পর বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা অনুভব করি যা দৈনন্দিন জীবনে বেশ লক্ষণীয়। দৈনন্দিন জীবনযাপন এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাস আমাদেরকে এই ধরনের সমস্যা থেকে অনেকটাই বাঁচাতে পারে। সব সময় ওষুধের উপর সমাধান খোঁজার পরিবর্তে আপনার জীবনধারা নিয়ন্ত্রণ করে জীবন উপভোগ করা সহজ করতে পারি। তাই সুস্থ থাকার সহজ উপায়গুলো মেনে চলুন। সুস্থতা একটি মহান সম্পদ. মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা আপনাকে বিনা দ্বিধায় কাজ করার ইচ্ছা জোগাবে।
জীবন মুগ্ধতা তখনই দিবে যখন আমরা আমাদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম থেকে বাঁচার আনন্দে মেতে স্বপ্ন পূরণ করতে পারি. প্রতিদিন খাদ্য তালিকা কিছু পরিবর্তন আনা হলে তা সহজেই উপভোগ্য হয়ে উঠে.
সকালে ঘুম থেকে উঠে – ভিজানো ৬ টি কাঁচা ছোলা এবং চারটি কিসমিস খেতে হবে সাথে নরমাল এক গ্লাস পানি ।
স্বাভাবিক নাস্তা যা বাসায় তৈরি করা হয় কেবল রুটি দুই টা আর পরোটা হলে এক টা। এই পরিমাণ ঠিক রাখতে হবে।
চা,কফি যেটাই খাওয়া হোক, দুই পিস পাকা পেঁপে অবশ্যই খেতে হবে।
দুপুরের খাবারে মাছের সাথে অবশ্যই ছয় পিস কাজু বাদাম, চার পিস আলমোন্ড বা কাঠ বাদাম।
ছয় পিস খাসি অথবা গরুর কলিজা থাকতে হবে।
এক টা আপেল অবশ্যই থাকবে। ভাত এক কাপ পরিমান বা ৭০gm. বাকি তরকারি বা খাবার বাসায় যা তৈরি করা হয় তাই।
বিকালে এক কাপ টক দই। কলা
সন্ধ্যা – চা, কফি যেটাই গ্রহণ করা হোক সাথে একটা খেজুর এবং এক পিস নরমাল কোকোনাট মুড়ি।
রাতে দুই বাটি চিকেন সুপ সাথে গাজর,বেবি কর্ন, টমেটো। একটা ছানার মিস্টি এবং ওটস ব্রেড।
স্বাভাবিক হাঁটা চলা সব ঠিক রাখতে হবে।
নিজের শারীরিক ক্ষমতা অনুযায়ী ব্যায়াম ইয়োগা করতে হবে। জোরে নিঃশ্বাস নেবার প্রবণতা রাখতে হবে।
মন খুলে হাসতে জানতে হবে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ রহমানের কাছে শুকরিয়া আদায় করে বরকতের সাথে কামিয়াব হবার দোয়া করতে হবে।