ব্রেকিং নিউজ

গাইবান্ধার তিস্তা করোতোয়া সহ সকল নদ নদীর পানি বৃদ্ধি, নির্মানচল প্লাবিত।

গাইবান্ধা থেকে আঃ খালেক মন্ডলঃ প্রতিনিধি,
গত কয়কদিনর ভারী বর্ষণ ও উজানর নম আসা পানিত গাইবান্ধায় সব নদ-নদীর পানি বাড়ত শুরু করছে। এতে জেলার ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতােয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব নদ-নদীর পানি এখনা বিপদসীমার নিচ দিয় প্রবাহিত হলেও তিস্তা নদীর পানি হছিল।গত ২১ ঘটায় এ নদীর পানি ৭ স.মি. বদ্ধি পায় বৃহঃস্পতিবার বিকাল ৩টা পর্যয় বিপদসীমার ২০ সে.মি. উপর দিয় প্রবাহিত হয় বলে গাইবান্ধা পানি উনয়ন বাের্ডর কন্টল রুম সুত্র জানাগেছে।
অপরদিক পানি বদ্ধির কারণ গোবিন্দগঞ্জের করতোয়া, গাইবান্ধা সদর উপজলার কামারজানি,মাল্লারচর, গিদারি, ঘাগায়া ও ফুলছড়ি উপজলার এরেন্ডাবাড়ি, ফুলছড়ি ও ফজলুপুর এবং সুদরগঞ্জ উপজলার তারাপুর, কাপাসিয়া ও হরিপুর ইউনিয়নর নিম্নঞ্চল পানি ঢুকত শুরু করছ। নদীত পানি বাড়ার সাথে সাথে সদরর মাল্লার চর ও ফুলছড়ির ফজলুপুর ইউনিয়নর বিভিন স্থান নদী ভাঙন দখা দিয়ছ।
গাইবান্ধা পাউবার নির্বাহী প্রকশলী হাফিজুল হক বলন, এভাব পানি বদ্ধি অব্যাহত থাকল স্বল্পময়াদি বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। তব সার্বিক পরিস্থিতির উপর সার্বক্ষনিক নজর রাখা হচ্ছ।
গাইবান্ধা সদর উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদ আল হাসান বলেন,জেলা ও উপজলায় দুর্যাগকালীন সভা করা হয়েছে। নদী বষ্টিত য চারটি ইউনিয়ন রয়েছে। সই সব ইউনিয়নর চেয়ারম্যানসহ প্রত্যক্ষ সদস্যদর বলে দেওয়া হয়েছে নদীর পাড় পার্শ্ববর্তী যসব ওয়ার্ড রয়ছে সখানে গ্রুপ ভিত্তিক স্বেছাসবীদর মাধ্যম সার্বক্ষণিক নজরদারিত রাখার জন্য। এছাড়া ওসব এলাকায় শুকনা খাবার বিতরণর জন্য প্রস্তুতি নয়া হচ্ছ। বন্যা পরিস্থিতি মাকাবিলায় প্রাথমিক সব প্রস্তুতি নয়া হয়েছে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.